কলা মিষ্টি বলে ডায়াবেটিস রোগীরা কলা এড়িয়ে চলেন। কিন্তু কলার গ্লাইসেমিক ইনডেক্সের পরিমাণ খুবই কম। তাই ডায়াবেটিস আক্রান্ত রোগীরা নিশ্চিন্তে কলা খেতে পারেন।
শরীরে শক্তি জোগাতে কলার জুড়ি মেলা ভার। গরমে রোদ থেকে ফিরে অনেক সময় খুব দুর্বল লাগে। তখন চাঙ্গা হতে একটি কলা খেয়ে নিতে পারেন। ওজন কমে গেলেও চিকিৎসকরা অনেক সময় কলা খাওয়ার পরামর্শ দিয়ে থাকেন। পটাশিয়াম ও ম্যাগনেসিয়াম সমৃদ্ধ কলা হাড় মজবুত রাখতে সাহায্য করে। কলায় থাকে পেকটিন নামক ফাইবার। কোষ্ঠকাঠিন্যের সমস্যায় দীর্ঘদিন ধরে ভুগছেন যারা, তারা প্রতিদিন খাদ্যতালিকায় রাখতে পারেন একটি করে কলা।
কলায় রয়েছে ক্যারোটিনয়ডের মতো অ্যান্টিঅক্সিড্যান্ট। শরীরের যাবতীয় দূষিত পদার্থ দূর করতে এই অ্যান্টিঅক্সিড্যান্ট দারুণ কাজ করে। প্রতিদিন একটি করে কলা খাওয়ার অভ্যাসে শরীরের অনেক সমস্যা দূর হয়।